back | |
তারক নাথ
চক্রবর্তী
|
|
আমি তারক নাথ চক্রবত্তী,
হাওরা জেলার গোঁনঅদোলপাড়া গ্রমে আমার বাসস্থান।
প্রাইমারী বিদ্যালায়ে চাকরী করি।
শ্রীমৎস্বামী প্রহ্লাদ
ব্রম্ভচারী মহারাজকে আমি প্রথম দর্শন করি
এই কুলডাঙ্গা।
I am Tarak Chakrabarti, Howrah
district, village of Ganadolpur is my living place. I am a primary school
teacher.
I first set eyes on Srimat
Swami Prahlad Brahmachari Maharaj right here in Kuldanga. |
|
আমি প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক। আমার বাবা মা অন্য জায়গায় দীক্ষা গ্রহ্ন করেছেন। দেউলপুর নামে ১টি গ্রামে ইকজন মহাত্মা ছিলেন যার নাম স্বামী ব্রম্ভানন্দ মহারাজ।
ওনার কাছে হোম যজ্ঞ করতাম ব্রম্ভন হিসাবে কিন্তু ওখানে আমার দীক্ষা নেওয়া হয়নি। উনি আমার বাবকে বলেছলেন ওঁর (তারকের) গুরু আমি নই। গুরুদেব অন্য কেউ।
I am a primary school teacher. My mother and father were initiated at another place. There is a village called Dayulpur and someone who was a mahatma, his name was Brahmananda Maharaj.
I used to do the hom Yagna with him brahmin extravagence but there I did not take initiation. That one said to my father "his (Tarak's) guru I am not. His guru is someone else.
|
|
একবার রামদার সঙ্গে রমানাথপুরেদ আশ্রমে যাই কিন্তু উনি বললেন, "আপনার এখনো সময় হয়নি বাবা পরে দেব। Once with ?ramodar to ramanathpur ashram i go but He said "your time is not right yet, it will come later.
হঠাৎ অমাবস্যার পরে সূযগ্রহন ছিল প্রচন্ড প্রাকৃতিক দুযোগ মাথায় মিয়ে আশ্রমে যাই। সবাই বলছে দীক্ষার দিন নেই, কি করে হবে। কিন্তু রমানাথপুরের অন্যান্য শিষ্যরা বলল বাবা ওনাকে দীক্ষা দিন তাহলে কুলডাঙ্গা আশ্রমটা জাগিয়ে রাখতে পারবে।
এই কথা চিন্তা করে গুরুদেব তারক চক্ক্রবত্তী ওনার স্ত্রীকে একসঙ্গে দীক্ষা দিলেন।
|
|
তারকবাবুর ইচ্ছা ছিল বা উনি মনে মনে ভাবছিলেন আমি শক্তিমন্ত্র দেব। গুরুদেব অন্ত্রযামী উনি কেছু জিঞেস না করেই শক্তি মন্ত্রে কীক্ষা দিলেন। তারপর গুরুকেবকে জিঞাসা করেছিলাম, 'বাবা, আপনার মতো নবরাত্রি করতে পারব না, কিন্তু যদি অনুমতে দেন, - উদয় অস্ত, - উদয় অস্ত নাম করতে পারি। গুরুদেব অনুমতি দেয়েছিলেন এবং বলেছিলেন দীক্ষ বাবা তোকে আসব করতে বললাম বটে কিন্তু অনেক বাধা আসবে। ধৈযা ধরে যদি তুই করে খেতে পারিস তাহলে কেউ ক্ষতি করতে পারবে না।
|
|
সত্যিই তাই
তারববাবু বলছেন যখন আমার সাতজন, মলিনাদি, রাম দা, বৌদি, আমি এবং আরো দুজন নাম
গান যজ্ঞ করলাম আর বাইরে কয়েকজন লোক মদ খেয়ে চিৎকার চেঁচামেচি বেরিয়ে এলে মারধোর করব কিন্তু আমার কোন উত্তর না দিয়ে পূজো সেরে আস্তে আস্তে চলে গেলাম কেউ কিছু বলল না। পরে নিজেদের ভুল বুঝে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছে। দীক্ষা নিতে যাওয়ার আগে সংসারে প্রচন্ড অশান্তি চলছিল স্ত্রীর সঙ্গে। অর্থাৎ আমি যা চাই স্ত্রীর পছন্দ হয় না আবার স্ত্রী যেভাবে চলছে সেটা আমার পছন্দ নয়। কিন্তু গুরুর কৃপায় দীক্ষা নেওয়ার পর সেই সমস্যারও সমাধান হয়ে গেল আস্তে আস্তে
|
|
(notes compiled by
Maya Karmakar)
|
|